ঢাকা, বাংলাদেশ  |  মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪



  বিভাগ : পরবাস তারিখ : ২২-০৬-২০২৪  


ভিয়েতনামের ট্র্যাজিক মাইলাই ও শান্ত হোইআন

দ্যা ল্যান্ড অব ড্রাগন্স


  লিয়াকত হোসেন, সুইডেন



লিয়াকত হোসেন, সুইডেন থেকে:

শান্ত হোইআন শহর
আমাদের পরবর্তী গন্তব্য ভিয়েতনামের মধ্যাঞ্চল হোইআন।
হ্যানয় থেকে হোইআন দেড় ঘণ্টার বিমান পথ। জেনি বিমানের টিকেট আগেই পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। দুপুর দুইটা পঞ্চান্নতে ফ্লাইট। সকালের ব্রেকফাস্ট শেষে তৈরি হয়ে বেলা বারটায় চেকআউট করে লবিতে চলে এলাম। হোটেল স্টাফরা এগিয়ে এলেন বিদায় জানাতে। কিছুক্ষণের মধ্যে গাড়ি চলে এলে হ্যানয়কে বিদায় জানিয়ে বিমানবন্দর। হ্যানয় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কিন্তু আমাদের ফ্লাইট ডোমেস্টিক। আমরা এখান থেকে যাবো ডানাং, সেখান থেকে একঘণ্টার ড্রাইভে হোইআন। ইমিগ্রেশান পার হয়ে বোর্ডিং কার্ড নিয়ে চলে এলাম নির্ধারিত গেটে। ডোমেস্টিক ফ্লাইট হলেও ভিয়েতনাম এয়ারের বিশাল জাম্বোজেট দাঁড়িয়ে। বিমান ছাড়লো নির্ধারিত সময়ে। লাঞ্চের সময় হয়ে এলে জ্যাম, জেলি রুটি পুডিংসহ চিকেন কারি ও ভিয়েতনামের বিখ্যাত আঠালো ভাত পরিবেশন করা হলো। সেসঙ্গে পানীয়। দেড় ঘণ্টা কোথা দিয়ে চলে গেল বোঝা গেল না। আমরা ডানাং-এ অবতরণ করলাম। বেল্ট থেকে লাগেজ সংগ্রহ করে বাইরে এসে দেখি নেম প্লেট হাতে ড্রাইভার দাঁড়িয়ে। এরপর একঘণ্টার ড্রাইভে এসে পৌঁছালাম হোইআন রোজ গার্ডেন হোটেলে। হোটেল স্টাফরা এগিয়ে এসে লাগেজ নামাতে সাহায্য করলেন। চেকইনের পর সুসজ্জিত এক কক্ষ দেয়া হলো আমাদের, জানালা দিয়ে তাকাতেই সুইমিংপুল।



রোজ গার্ডেন হোটেলটি মৌশুমী ফুল গাছে সজ্জিত।
বেশ কয়েকটি বোগেনভেলিয়া গাছ। ডালপালা ছড়িয়ে ফুল ফুটে আছে। হালকা এক সুবাস চারদিক। হোটেলের প্রবেশ পথে বেশ বড় টবে বেলি ফুলের গাছ। রেহানার নজর এড়ায়নি। হোটেল চেক ইনের সময় ডেক্স থেকে স্পার দুটি ফ্রি কার্ড দেয়া হয়েছিল। এক একটি কার্ডে দুই হাজার ডং ফ্রি। ডং ভিয়েতনামি মুদ্রা। সব জায়গায় ডং দিয়ে কেনাকাটা করা যায় তবে বিশেষ ক্ষেত্রে ডলারেও। বিনিময় মুদ্রা হিসেবে ডংয়ের পাশাপাশি ডলারকেও রেখে দিয়েছে ভিয়েতনাম। ত্রিশ বছর আমেরিকার পৈশাচিক যুদ্ধের পরও ডিপ্লোমেটিক সম্পর্ক ত্যাগ করেনি ও আমেরিকার নাম শুনলে টুথপেস্টে দাঁতও মাজেনি। ফ্রি কার্ড পেয়ে রেহানা স্পাতে বডি ম্যাসেজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করে। হোটেলের লাগোয়া স্পা রুম। চার্ট দেখে বোঝা গেল মোট দশ হাজারে দুহাজার ডং ফ্রি, অবশিষ্ট আট হাজার ডং খুব একটা বেশি নয়। ডং মুদ্রায় অনেকগুলো শূন্য। একটি শূন্য মিস হলেই বিপাকে পড়ার সম্ভাবনা। ম্যাসেজ নেবার পর জানা গেল রেহানার একটা শূন্য মিস হয়ে গেছে। ওদিকে ম্যাসেজের মেয়েটিকে বেলি ফুল গাছের কথা জানাতেই পরদিন দুটি গাছ সংগ্রহ করে দেয়।

হোইআন শহরে একটি রাস্তার বাজার

মাইসান
ভোরে ব্রেকফাস্ট শেষে তৈরি হয়ে নিলাম।
হোইআন শান্ত শহর। হ্যানয়ের মত ব্যস্ত নয়। ভোরে রাস্তায় মোরগের ডাক শোনা যায়। হোইআনের পুরোটাই যেন এক মিউজিয়াম। পুরানো জাদুঘর। চীন, জাপান ও পাশ্চাত্য ব্যবসায়ীরা বন্দর শহরটি শত শত বছর আগে গড়ে তোলেন। যুদ্ধের প্রভাব পরেনি বলেই পুরানো কাঠামোগুলো দাঁড়িয়ে আছে। আজ ঐতিহাসিক তেরশ শতকের চম্পা সম্রাজ্যের স্থান ‘মাইসান‘ পরিদর্শন করার কথা। চম্পা রাজ ভদ্রভর্মন চতুর্থ শতকে ধর্মীয় ও সমৃদ্ধ রাজ্য গড়ে তোলেন। ধর্মীয়ভাবে দেবতা শিবকে চম্পা রাজ্যের রক্ষক হিসেবে বিবেচনা করা হতো তাই চম্পা রাজ্যে শিবের বন্দনা ও প্রভাব বেশি। মাইসান মূলত দেবতা শিবের মন্দির।

হোইআন থেকে মাইসানের দূরত্ব প্রায় চল্লিশ কিলোমিটার।
জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি একটি চকচকে কালো গাড়ি এসে হোটেলের সামনে দাঁড়ালো। রিসেপশান থেকে ইন্টারকমে জানানো হলো গাড়ি এসে গেছে। লবিতে নেমে আসার পর গাইড এগিয়ে এলেন, হাসিমুখ এক যুবক। একঘণ্টা ড্রাইভের পর মাইসানে এলাম। প্রচন্ড গরম। রোদের তাপে শরীরে জ্বালা ধরাচ্ছে। গাইড টিকেট নিয়ে এলেন, এখান থেকে ছোট হুডখোলা গাড়িতে আমরা আরো ভেতরে যাবো। কংক্রিটের রাস্তা, রাস্তার দুপাশে বন, চিকন বাঁশের ঝাড়। একটা জায়গায় এসে গাড়ি থামে, এখান থেকে হাঁটা পথে আরো ভেতরে। ভেবেছিলাম মাইসান অর্থ আমার সন্তান বা আমার ছেলে, গাইড জানালেন তা নয়, ভিয়েতনামে মাইসানের অর্থ সুইচ্চ পাহাড়। দূরে নীল পাহাড়ের সারি দেখা গেল। দুর্গম পাহাড়ের ভেতর চম্পা রাজ্য। আমরা হেঁটে এগিয়ে গেলাম। চম্পা রাজ্য দেখতে অনেক দর্শক। আমরা এক গাছের ছায়ায় বেদীর উপর বসলাম। পাশের নালা দিয়ে ঝির ঝির করে জল বয়ে যাচ্ছে। গাইড জানালেন এখানে সাপের উপদ্রুপ আছে। তিনি ঝোপের ফাঁক থেকে সাপের খোলস বের করে নিয়ে এলেন। এদিক ওদিক প্রচুর বড় বড় গর্ত। যুদ্ধের সময় ভিয়েতকং যোদ্ধারা এই জঙ্গলে আশ্রয় নেয়ায় আমেরিকানরা কার্পেট বোম্বিং করেছে। বোমার স্প্রিন্টার এখনো ঝোপের আড়ালে আবডালে রয়ে গেছে।

হোইআন শহরে একটি সরু গলিতে

দর্শকদের ভিড় কমলে আমরা এগিয়ে গেলাম চম্পা রাজ্যে।
উপকূলীয় অবস্থানের কারণে চম্পা রাজের ছিল সমুদ্রগামী সংস্কৃতি। চম্পা রাজ্য চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া এবং পারস্যের মধ্যে মশলা ও রেশম বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করত। অত্যন্ত মহাজাগতিক এই সংস্কৃতি ভারত থেকে গৃহীত হিন্দু বিশ্বাস দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল। উপাসনালয়ে শিবের সম্মানে লিঙ্গ উপাস্য হিসাবে বিবেচিত হতো।
মাইসানে ৬৫৭ সালে প্রাপ্ত পাথরের শিলালিপিতে পাওয়া যায়, রাজা প্রকাশধর্ম যিনি রাজ্যাভিষেকের সময় বিক্রান্তবর্মণ প্রথম নাম ধারণ করে দাবি করেন যে, তাঁর মা ব্রাহ্মণ কাউন্দিন্য রাজকুমারী সোমা। তিনি এসেছেন কম্বোডিয়ার খেমাররুজ থেকে। শিলালিপিটি খেমার সাম্রাজ্যের সঙ্গে চম্পার জাতিগত ও সাংস্কৃতিক সংযোগকে যুক্ত করে। হিন্দু মতবাদ ও স্বদেশী বিশ্বাস মিশ্রণে চম্পাধিবাসীদের দৃঢ় বিশ্বাস যে স্বর্গীয় মেঘ এবং সমুদ্রের ফেনা থেকে জন্মগ্রহণকারী এক দেবীর বংশধর তারা। যিনি বিশ্বের মা হিসাবে পরিচিত, তিনি পৃথিবী, গাছ এবং ধান তৈরি করেছিলেন এবং মানুষকে শিখিয়েছিলেন কিভাবে ভূমি থেকে জীবন ধারন হয়।

হোইআন মাই সান চম্পা উৎসব
রাজ্যের কাঠামো খুব একটা জায়গাজুড়ে নয়, এদিক ওদিক ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইটের ধ্বংসাবশেষ। রাজ দরবার, অন্দরমহল কোনোটির অবশিষ্ট নেই। তবুও শিবের প্রভাবিত রাজ্য বলে ভারতীয় প্রত্নতত্ত বিভাগ কাঠামোগুলো ঠিক রাখতে সহায়তা করছে। ইটের স্তুপগুলোর লাগোয়া এক ছোট ঘর, এই ঘরে দূরদূরান্ত থেকে পূজারীরা এসে বিশ্রাম অবস্থান ও পূজা করতেন। পুজোর ঘর ছাড়িয়ে আরো একটি  ভগ্নাবশেষ, প্রাচীন পাতলা শেওলা ধরা ইটগুলো খুলে খুলে পরছে। পাশেই পাথরকাঁটা মোটা শিবলিঙ্গ। প্রাপ্ত লিঙ্গ স্মৃতিস্তম্ভটি শিবের প্রতি রাজার উৎসর্গ। চম্পা রাজ্যের কাঠামো ধ্বংস হয়ে গেলেও শিবলিঙ্গ উদ্বত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। মহাদেব শিবের যেন আর কাজ নেই যেখানেই গেছেন রেখে গেছেন কুমারী মেয়েদের জন্য তার লিঙ্গ।

চম্পা রাজ্য দর্শন শেষে নবনির্মিত হলঘরে এলাম।
প্রচন্ড গরমের মধ্যেও হলঘর দর্শকে পূর্ণ। অনেকেই ফ্যানের পাশে চেয়ার নিয়ে বসে গেছেন। গাইড জানালেন রামায়ণের উপাখ্যানে নাটক দেখানো হবে। প্রায় অর্ধঘণ্টা ধরে ভিয়েতনামী ভার্সনে ইন্দ্র, শিব, পার্বতী, উর্বশী, মেনকার নৃত্যনাট্য দেখান হলো। চম্পা রাজ ও রাজ্য কালের গর্ভে ধ্বংস হয়ে গেলেও বর্তমানে চম্পা রাজের বংশধররা ‘চম্পা সম্প্রদায়‘ হিসেবে রয়ে গেছে।

মাইলাই
হোইআন শান্ত শহর হলেও এখান থেকে একশত ত্রিশ কিলোমিটার দূরে আমেরিকা আগ্রসনের সময় এক শান্ত গ্রামে ঘটে গেছে বিভৎস ঐতিহাসিক ঘটনা। গ্রামের নাম মাইলাই। সে সময় অদৃশ্য ভিয়েৎকং গেরিলাদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে করতে আমেরিকার সৈন্যরা ক্লান্ত ও হতাশ।

১৯৬৮ সালের ১৬ই মার্চ ভোর সাড়ে সাতটায় ভিয়েতকং গেরিলাদের খোঁজে আমেরিকান চার্লি কোম্পানির একটি প্লাটুন মাইলাই গ্রাম ঘিরে ফেলে। সৈন্যরা ভিয়েতকংদের না পেয়ে নিরস্ত্র গ্রামবাসীদের উপর রাইফেল ঘুরিয়ে দেয়। কোনো প্রতিরোধের সম্মুখীন না হয়েও নির্বিচারে হত্যা শুরু করে। মহিলা, শিশু এবং বৃদ্ধদের ঘিরে ফেলা হয় ও খুব কাছ থেকে গুলি করা হয়। সৈন্যরা হত্যার আগে অসংখ্য ধর্ষণ করে। সকাল ৯টায় লেফটেনেন্ট উলিয়াম ক্যালি হত্যার সময় একটি সেচের খাঁদে আশ্রয় নেয়া ১৫০ জন ভিয়েতনামী বেসামরিক নাগরিককে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার আদেশ দেন ও তা কার্যকর করা হয়। হত্যা করা হয় নিরিহ গবাদি পশুদের। ক্যালি গণহত্যা তদারকি ও পরিচালনায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তিনি তার সৈন্যদের প্রতিরোধহীন গ্রামবাসীদের গুলি করতে উৎসাহিত করেছিলেন এবং ব্যক্তিগতভাবে ২২ জনকে গুলি করে হত্যা করেছিলেন। সেদিন মাইলাইয়ে হত্যার শিকার হয়েছিল প্রায় ৫০০ শত নিরিহ গ্রামবাসী। গণহত্যাশেষে পুরো গ্রাম আগুনে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।

ঘটনাটি প্রকাশ হবার পর বিশ্ব বিবেক প্রচন্ডভাবে আলোড়িত হয়। বিচারে ক্যালির কোর্টমার্শাল ও জেল হলেও প্রেসিডেন্ট নিক্সন ক্ষমতার নজিরবিহীন উদাহারণ সৃষ্টি করে ক্যালিকে জেল থেকে মুক্তি দেন। বর্তমানে ক্যালি জর্জিয়ার বিশিষ্ট স্বর্ণ ব্যবসায়ী।

হোইআন শহরে যে হোটেলে ছিলাম সেই হোটেলের স্টাফ

দুপুর গড়িয়ে আমরা হোইআন নদীর ধারে এলাম।
এখান থেকে নৌবিহারে জলপথে হোইআন শহরে যাব। ঘাটে আমাদের জন্য নৌকা প্রস্তুত ছিল। নৌকায় উঠে বসা মাত্রই মাঝি এগিয়ে এসে সুচারুভাবে কাটা ডাব ও স্ট্র এগিয়ে দিলেন। শীতল ডাবের জল গলা জুড়িয়ে দেয়। ঝিরঝিরে হাওয়ায় একঘণ্টা নৌবিহারশেষে প্রাচীন শহরে এলাম। লাঞ্চের সময় হয়ে এসেছে। নদীঘাট থেকে হেঁটে এলাম ‘হোইআন ইটারি হোটেলে‘। আমাদের জন্য টেবিল বুক করা ছিল। গাইড টেবিল দেখিয়ে ও পরিবেশনকারিনীর সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়ে চলে গেলেন, কিছুতেই আমাদের সঙ্গে বসলেন না। পরিবেশনকারিনী সদ্য স্টিমে ধোঁয়া তোয়ালে নিয়ে এলে হাত মুখ পরিস্কার করে চেয়ার টেনে বসলাম। এরপর এলো একের পর এক ডিশ। অবশেষে বিখ্যাত তিয়েতনামী ভাত। আমরা ভাতের অপেক্ষায় ছিলাম আর ভাত যখন এলো তখন খাওয়া শেষ। ভাত এরা পরিবেশন করে শেষে। এতো বেশি আইটেম যে সবই খাওয়া যায় না। আর যাই হোক অ্যাজেন্সি ভালোই আয়োজন করেছে। লাঞ্চের পর ঘুরে ঘুরে চীন, জাপান, ফ্রান্স ও পাশ্চাত্যের প্রাচীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো দেখালেন গাইড। সবই ছোট ছোট অন্ধকার ঘর। পুরানো পথ। পথের দুধারে আম, জাম, বড়ই পেয়ারা, ড্রাগন ফলসহ বিভিন্ন ফলের দোকান ও কাগজে মোড়া শত শত লন্টন দোকানে, রাস্তার মাথায়, বাড়ির ছাদে ঝুলানো। ভিয়েতনামের আম ও ড্রাগন ফলের আলাদা এক স্বাদ আছে। পড়ন্ত বিকেলে আমাদের হোটেলে নামিয়ে দিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিলেন গাইড। এই হাসিমুখগুলোর সঙ্গে আবার কবে দেখা হবে জানিনে। আগামীকাল আমরা রাজকীয় শহর হিউ-এ যাব।

সুইডেন
২২-৬-২০২৪


 নিউজটি পড়া হয়েছে ৪৭৫ বার  


 এই ধারাবাহিকের সকল পর্ব  

•   ভিয়েতনাম: দ্যা ল্যান্ড অব ড্রাগন্স


•   হ্যালংবে


•   ভিয়েতনামের ট্র্যাজিক মাইলাই ও শান্ত হোইআন


•   হিউ ভিয়েতনাম ও হোচিমিনের জন্মস্থান


•   সায়গনের ১২১ কিলোমিটার লম্বা চুচি টানেল


•   ওয়ার মিউজিয়াম: মার্কিন নৃশংসতার দলিল


•   মেকং ডেল্টা






 

পরবাস

মেকং ডেল্টা

ওয়ার মিউজিয়াম: মার্কিন নৃশংসতার দলিল

নবেল পুরস্কার অনুষ্ঠানে

সায়গনের ১২১ কিলোমিটার লম্বা চুচি টানেল

হিউ ভিয়েতনাম ও হোচিমিনের জন্মস্থান

হ্যালংবে

ভিয়েতনাম: দ্যা ল্যান্ড অব ড্রাগন্স

মাকে মনে পড়ে আমার মাকে মনে পড়ে...

ইউথানেসিয়া: মৃত্যু নিয়ে বাণিজ্য!

মারিয়ার শেষ নিঃশ্বাস

পরবাস বিভাগের আরো খবর






সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি:
আবদুল্লাহ আল হারুন
প্রধান সম্পাদক:
আসিফ হাসান নবী

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মো. জিয়াউল হক
বিশেষ সংবাদদাতা:
র‌বিউল ইসলাম সো‌হেল

আমাদের মানচিত্র

ঠিকানা: দেওয়ান কমপ্লেক্স (৩য় তলা), ৬০/ই/১, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়:
কক্ষ নং ১৪/সি, নোয়াখালি টাওয়ার (১৪ তলা), ৫৫-বি, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০

ফোন: ০১৯১৪-৭৩৫৮৫৮, ০১৯১৪-৮৭৫৬৪০
ইমেইল: info@amadermanchitra.news, amadermanchitrabd@gmail.com

Location Map
Copyright © 2012-2024
All rights reserved

design & developed by
corporate work