ঢাকা, বাংলাদেশ  |  বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪



  বিভাগ : ফিচার তারিখ : ০৩-০৩-২০২১  


কোডেক্স গিগাস: শয়তানের বাইবেল


  নাইরান নাজমুল



নাইরান নাজমুল: রহস্য আর যুক্তি দিয়েই বিশ্ব। যুক্তি প্রতিনিয়ত প্রকাশিত হয়, আর রহস্য কেবল বার বার রহস্যেরই সৃষ্টি করে। ফলে রহস্যগুলো আরো রহস্যময় হয়ে উঠে। শয়তানের বাইবেল বা ডেভিলস বাইবেল নামে একটি রহস্যময় বই আছে যার নাম ‘কোডেক্স গিগাস’। ল্যাটিন শব্দ কোডেক্স গিগাস  যার অর্থ বিশাল আকারের বই। হ্যাঁ আকারের দিক থেকেও এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বই। এই বইটি কয়েকশতাব্দি ধরে বিশ্ববাসীকে রহস্যের মায়াজালে ডুবিয়ে রেখেছে। বলা হয় এই বইটি মধ্যযুগীয় সময়ের বৃহত্তম পাণ্ডুুলিপি হিসেবে পরিচিত। এই বইয়ের দৈর্ঘ ৩৬ ইঞ্চি এবং প্রস্থ ২০ ইঞ্চি। এই বইটির মোট ৩২০ পৃষ্ঠা। তবে ১০টি পৃষ্ঠা অতীতে বহু কারণে হারিয়ে গেছে। সুতরাং এখন এই বইতে আছে ৩১০ পৃষ্ঠা। এই বইটির ওজন ৭৮ কেজি এবং পুরু ৮.৭ ইঞ্চি। ১৩শ শতাব্দির প্রথম অংশে হারম্যান রিকুলাস নামক চেকেস্লোভাকিয়ার এক সন্নাসি এই কোডেক্স গিগাস লিখেছেন। তবে এই বইটি যে নামে সর্বাধিক পরিচিত তা শুনলে যে কেউ আঁৎকে উঠবে। এর আরেক নাম শয়তানের বাইবেল। এই বইতে অনেক ঐতিহাসিক তথ্য দেয়া আছে। স্রষ্টার বিরুদ্ধে কিছু কথা ছাড়াও বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা পদ্ধতির বর্ণনা দেয়া আছে বইটিতে। ভয়ঙ্কর রোগের অভিশাপ ও মুক্তি, আত্মাকে বশীকরণ ও লালন-পালন, কালো যাদুর মন্ত্রসহ নানা বিষয়ে সমাধান দেয়া আছে এতে। কীভাবে ডাইনী চেনা যায় তারও বর্ণনাও রয়েছে এখানে। এমনকি চোর ধরার কলাকৌশলও আছে এ বইতে।
এতে আছে ভালগেট বাইবেল, ইসিদোরে অব সেভিল’স এনসাইক্লোপেডিয়া এটাইমোলোজি, জোসেফাসের এন্টিকুইটিজ অব দ্যা জিউস, কসমস অব প্রাগ এর ক্রনিক্যাল অব বোহেমিয়া, চ্যাপটারস অব হিস্ট্রি, এটাইমোলোজি এন্ড ফিজিওলজি, এ ক্যালেন্ডার উইথ নেক্রোলিয়াজম, এ লিস্ট অব ব্রাদারস ফ্রম দ্য পডালাজাইস মনস্টারি ও ডিটেইলস অব ম্যাজিক ফর্মূলা, স্পেলস, মেডিসিন ও অন্যান্য লোকাল রেকর্ডস।


৭ মে ১৯৬৭ সালে আগুন লাগে সুইডেনের রাজপ্রাসাদে। যেখানকার এক লাইব্রেরিতে এই বইটি সংরক্ষিত ছিলো। আগুনে পুড়ে যাবার আগেই জানালা দিয়ে উদ্ধারকর্মীরা বইটি নিচে ফেলে দিতে সমর্থ হয়। কিন্তু ততক্ষণে যথেষ্ট ক্ষতি হয়ে গেছে। কিছু পাতা পুড়ে যায় এবং কিছু পাতা নিচে পড়ার সময়ে বাতাসে উড়ে যায়- যা আর পাওয়া যায় নি। অবশ্য অনেকের ধারণা. এই বইর ৮ পৃষ্ঠা অনেক আগেই কেউ সরিয়ে নিয়েছে- যাতে ষষ্ঠ শতকে লেখা সাধু বেনডিক্ট প্রণীত সন্নাস জীবন-যাপনের জন্য অত্যাবশ্যকীয় নিয়ম-কানুনগুলো ছিলো।
প্রকৃতপক্ষে মধ্যযুগের সেই সময়ে নানা রং ব্যবহার করে অদ্ভুত সব ছবিসম্বলিত এই পুস্তকটি কেন রচিত হয়েছিলো এবং কে তা রচনা করেছিলো তা এখনও রহস্যাবৃত। বইটির এমন নামকরণের পিছনে রয়েছে অদ্ভুত এক পৌরাণিক কাহিনী। এর একটি মতে এটি লেখার পরিকল্পনা করে হারম্যান রিকুলাস নামের একজন বেনডিক্টাইন পাদ্রী (ইতালির সাধু বেনিডিক্টের নামানুসারেই হচ্ছে বেনডিক্টাইন)। সে অন্য সাধুদের সাথে পরমপিতার নাম-গান গেয়ে জীবন কাটাচ্ছিলেন। কিন্তু এক দুর্বল মুহূর্তে তিনি মঠের নিয়ম ভঙ্গ করে বসেন। এতে শাস্তি হিসেবে পরদিন তাকে জীবন্ত অবস্থায় মঠের দেয়ালে গেঁথে ফেলার নির্দেশ দেন মঠের গুরু।
শাস্তি চলাকালে একদিন তিনি আশ্রমগুরুকে তার পাপের শাস্তি লাঘবের জন্য প্রস্তাব দেন। গুরু হারমেইনকে পাল্টা শর্ত ছুঁড়ে দেন যে, একরাতের মধ্যে তার অর্জিত জ্ঞান যা আছে তা দিয়ে মানুষের কল্যাণে তাকে একটি বই লিখতে হবে। যে বইতে সৃষ্টিকর্তা আর মঠের গুনগান থাকবে। থাকবে মানুষের বিভিন্ন উপকারি তথ্য। হারমান সব শর্ত মেনে নিয়ে এক সন্ধ্যায় লিখতে বসেন।
তিনি মাঝ রাতঅবধি এসে দেখতে পান মাত্র অর্থেক পাতা তিনি লিখতে পেরেছেন। হতাশায় হারম্যান ওই মাঝ রাতে নিজের রক্ত দিয়ে শয়তানকে একটি চিঠি লিখেন। চিঠিতে তিনি শয়তানের কাছে এই বলে সাহায্য কামনা করেন যে, শয়তান যদি তাকে এই বই লিখে দেয় তবে তিনি তার আত্মা শয়তানকে সঁপে দিবেন। সাড়া দেয় শয়তান। স্বশরীরে হাজির হয় শয়তান। শুরু হয়ে কোডেক্স গিগাস লেখা।
ভোর হবার আগেই শেষ হয় বিশাল বইটি লেখা। নিজেকে প্রমাণ দেবার জন্য নিজ হাতে শয়তান তার ছবি বইটির ২৯০ নং পৃষ্ঠায় এঁকে রেখে যায়। শয়তানের সাহায্যে লেখা বলেই একে শয়তানের বাইবেল বলা হয়। বইটি ১৪৭৭-১৫৯৩ পর্যন্ত ব্রোমভ মনাস্টরিতে ছিলো। বইটির প্রতি মোহ দেখে সম্মানস্বরূপ প্রাগের সন্নাসীরা প্রাগ স¤্রাট রুডলফকে এটি উপহার দেয়।
কোডেক্স গিগাস নিয়ে প্রচুর গবেষণা চলছে। তবে আধিুনিক হস্তলেখা নিশ্চিত করেছেন যে, সেটি একক হাতে লেখা। আর লেখার ব্যাপ্তিকাল সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, একজন দক্ষ মানুষের এটা লিখতে প্রতি লাইন ২০ সেকেন্ড হিসেবে লাগবে ২০ বছেরেরও বেশি। পাণ্ডুুলিপিতে ব্যবহার করা হয়েছে একইধরনের কালি- যা তৈরি করা হয়েছে পোকামাকড়ের ঝুল কালি দিয়ে। আর রং হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে বিভিন্ন কীটের শরীরের নানান রং এর তরল। এতে প্রমাণিত হয় যে, লেখকের কীট-পতঙ্গ সম্পর্কে খুব ভালো ধারনা ছিলো। আর তাই সে তাদের শরীর থেকে প্রয়োজনীয় রংগুলো সংগ্রহ করে নিতে পেরেছে।
এই পুস্তকটি ১২২৯ সালের শেষার্ধে লেখা সম্পন্ন হয়েছে। বোহেমিয়ার পডালাইজেসের ঐ মঠ, যেখানে এটি লিখিত হয়েছিলো তা ১৫ শতকের হুসাইট বিদ্রোহের সময় ধ্বংস হয়ে যায়। অবশ্য পূর্বেই কোন এক সময়ে অর্থসঙ্কটে পড়ে মঠাধ্যক্ষ্য বইটি বিক্রি করে দিয়েছিলেন। এরপর এ বই ১৪৭৭-১৫৯৩ পর্যন্ত ব্রোমভ মনাস্টরিতে ছিলো। অতঃপর ১৫৯৪ সালে প্যারাগুয়ের স¤্রাট রুডলফ দ্বিতীয় এটা তার সংগ্রহশালায় নিয়ে যান। আর প্যারাগুয়ের সাথে ত্রিশ বছরব্যাপী যুদ্ধশেষে ১৬৪৮ সালে সুইডিশ সেনারা এটি লুণ্ঠন করে নিয়ে গিয়ে স্টকহোমের সুইডিশ রয়্যাল একাডেমিতে রেখে দেয়। ১৬৪৯ থেকে ২০০৭ সন পর্যন্ত বইটি সেখানেই সংরক্ষিত ছিলো। যার ৩৫৯ বছর পর ২০০৭ সালে এটি একবছরের চুক্তিতে প্রদর্শনীর জন্য আবার প্যারাগুয়েতে আনা হয় এবং ২০০৮ সালে সুইডেন কর্তৃপক্ষ পুনঃরায় তাদের বই ফিরিয়ে নিয়ে যায়। বইটি বর্তমানে সুইডেন রয়্যাল মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছে।
এই পুস্তকটি নিয়ে নানা কুসংস্কার চালু আছে। বলা হয়ে থাকে, যারা এটিকে নিজেদের অধিকারে এনেছে, তাদের উপর ভর করেছে অশুভ শক্তি। হয় তাদের মস্তিষ্ক বিকার ঘটেছে অথবা তারা ধ্বংস হয়েছে যুদ্ধে, অপঘাতে অথবা মড়কে। সম্রাট রুডলফই তার জলজ্যান্ত প্রমাণ।

কি আছে কোডেক্স গিগাসে?
এতে রয়েছে পূর্ণাঙ্গ বাইবেল ছাড়াও পাঁচটি বড় রচনা। পাণ্ডুুলিপির শুরু হয়েছে বাইবেল (পুরাতন নিয়ম) দিয়ে। এরপর রয়েছে প্রথম শতক এডির ঐতিহাসিক ফ্লভিয়াস যোসেফের লেখা দ্যা এন্টিকুইজ অব দ্যা জিউজ ও দ্যা জিউইশ ওয়্যার। যোসেফের পরে রয়েছে মধ্যযুগের সর্বাধিক জনপ্রিয় ইসিদোর এর বিশ্বকোষ। এই ইসিদোর ৬ষ্ঠ শতকে স্পেনের সেভিলে বসবাস করতেন। এরপর রয়েছে চিকিৎসাশাস্ত্রের উপর সংগৃহীত কিছু লেখা এবং তারপর বাইবেলের নতুন নিয়ম। এরপর রয়েছে বড় রচনার সর্বশেষ কাজ-প্রাগ এর কসমস এর ‘ক্রনিক্যাল অব বোহেমিয়া’। আর এটাই বোহেমিয়ার প্রথম ইতিহাস।
পাণ্ডুুলিপি ছাড়াও কিছু ছোট রচনাও আছে। প্রথম অনুশোচনা বা প্রায়াশ্চিত্তের উপর লেখা আর এটা রয়েছে স্বর্গচিত্রের ঠিক আগে। দ্বিতীয়টি জ্বিন ছাড়ানোর উপর, আর এর অবস্থান শয়তানের প্রতিকৃতির ঠিক পরে। ছোট রচনার সর্বশেষ গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে একটা বর্ষপঞ্জিকা। যাতে রয়েছে সাধু ও স্থানীয় বোহেমিয়ান ব্যক্তির তালিকা-যাদেরকে ঐ সময় স্মরণ (স্মরণার্থে উৎসব পালন) করা হতো। কিছু হারিয়ে যাওয়া বা পাÐুলিপি থেকে সরিয়ে ফেলা কাজও রয়েছে। সম্ভবত সেগুলো ছিলো ৬ষ্ঠ শতকে লেখা সাধু বেনেডিক্টের আইন, সন্নাস জীবন-যাপনের জন্য অত্যাবশ্যকীয় পথনির্দেশিকা। বইটিতে এমন কিছু লেখা আছে- যা থেকে রশ্মি নির্গত হয়! আর এসব বিচ্ছুরিত রশ্মির বিভিন্ন বর্ণের মধ্যে রয়েছে লাল, নীল, সবুজ ও সোনালী। বইয়ের পুরো পাতায় বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে থাকা বড় হাতের অক্ষরগুলো এমনি রশ্মির বিচ্ছুরণ করছে। এর প্রতিটি পাতা দেখতে একই রকম-কেননা লেখার ধরণ আগাগোড়া অপরিবর্তিত- যা লেখার ব্যাপ্তিকাল, লেখকের মর্জি মেজাজের কিছুরই নির্দেশক নয়। আর এটাই বিশ্বাস এনে দেয় যে, পুরো বইটি অল্পসময়ে একজনের দ্বারাই লেখা হয়েছে।
১৬৪৮ সালে প্রাগের সাথে ৩০ বছরের যুদ্ধশেষে বিজয়ী সুইডিশ সৈন্যরা এই বই লুট করে ১৬৪৮ সালে স্টকহোমের সুইডিশ রয়্যাল একাডেমির লাইব্রেরিতে নিয়ে যায়। ৭ মে ১৬৯৭ সালে সুইডেনের রাজপ্রাসাদের লাইব্রেরিতে এক মারাত্মক আগুন লাগে। আগুনে বইটির কিছু পাতা পুড়ে যায়। কিছু পাতা বাতাসে উড়ে যায়। এই পৃষ্ঠাগুলো আর পাওয়া যায় নি। বর্তমানে এটি সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমের জাতীয় গ্রন্থাগারে সংরক্ষিত আছে।

কেন এটিকে শয়তানের বাইবেল বলা হয়?
কারণ এই বইটিতে একটি শয়তানের ছবি আছে। এই বইটিতে শয়তানের ছবিটি ১৯ ইঞ্চি লম্বা। শয়তানের ইমেজটির দুটি হাত এবং দুই পায়ের আঙ্গুল সম্পূর্ণ রক্তাক্ত। কীভাবে শয়তানকে ডাকা যায় এবং কীভাবে কালো যাদু করা যায় তা এখানে বলা আছে। কিছু কালো যাদুমন্ত্র রয়েছে যা সহজেই বিশ্বকে জয় করতে পারে। উদাহরণ: বহিরাগত, নরমাংসবাদ ইত্যাদি।

উপসংহার:
সত্য এবং মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য এই যে, সত্য কখনও হতে পারে না গোপন এবং মিথ্যা কখনও প্রকাশ্যে রাখা যায় না। একইভাবে রহস্য ভবিষ্যতে শয়তানের বাইবেল প্রকাশিত হবে।
তথ্যসূত্র: অনলাইন।



 

Codex Gigas: Devil's Bible

Nayran Nazmul

The world with history and logic. Argument is constantly revealed and mystery only creates mystery. As a result the mysteries become more mysterious. There is a devil book called Devil's Bible named "Codex Gigas". The Latin word Codex Gigas which means huge book. Yes, it is the largest book in the world in terms of size. The book has enchanted the world for centuries. The book is said to be the largest manuscript of the middle ages. The name of this book is 36 inch and the width is 20 inch. This book has 320 pages. But pages have been lost in the past for many reasons. So now this book has 310 pages. This book weighs 78 kg . The Codex Gigas was written by a Monk named Harman Rekulas in the first half of the 13 century. However, anyone who has the name of this book will be shocked. It's another name is Devil's Bible. This book contains a lot of historical information. Apart from some words against God, the treatment of various diseases is also described. It has solved many issues including releasing the cause of terrible diseases, subjugating and nurturing the soul, black magic spells. In contains the vulgate Bible, the Isadora of Seville’s Encyclopedia, Etymology, Josephus antiquities of Geos, the cosmos of Prague’s chronicle of Bohemia, the chapter of history, and the ecclesiasts and physiology. In May,7,1697, a fire broke out in the Swedish palace where it was stored in a library. Rescuers were able to throw the book down through a window before it caught fire, but by then enough damage had been done. Some pages burn and some fly into the air when they fall down. However many believe that the eight pages were removed long ago so the monastic life of Benedict, written in the sixth century, contained essential rules. In fact it is still a mystery why this book was written with all the strange pictures using different colours of the middle ages. There is a strange myth behind the naming of the book. According to this legend, a priest named Herman Rikulas planned to write it. He was living with other saints singing the name of the Father, but in a weak moment he broke the rules of the monastery. As a punishment the next day, the garner was ordered to be hanged alive on the world of the monastery. One day during the punishment he proposed to the ashram cow to atone for his sins. He had to write a book for the welfare of the people within one night. Harman completed all the conditions and sat down to write one evening. He came in the middle of the night so that he could write only half a page. In desperation, In the middle of the night he wrote a letter to the devil with his own blood. However, he would give his soul to the devil. Devil gives all. Devil appeared in the flesh. Codex Gigas begin to be written. The used book was written before dawn. To prove him, they will lift it on page 290 office picture. It is called the Devil's Bible because it was written with the devil's help. The book was in the monastery from 1477-1597. Seeing the fascination with the book, the monks presented it to Rudolf, the emperor of Prague. There is a lot of research going on about Codex Gigas. However, modern handwriting experts have confirmed that it is written with one hand and the scope of writing is said to be that it would take more than 20 years for a skilled person to write it as 20 seconds per line. The same type of ink used in the manuscript is made with insect repellent. Different colored body fluids of different insects have been used as rum. This proves that the author had a very good idea about insects. And so he was able to collect the necessary colors from their bodies. The proposal was completed in the last half of 1229. The monastery at Podlazisin Bohemia, why it was written was destroyed during the Hussite uprising of the 15th century. However, at the same point in time the Abbot salt the book due to the financial crisis. The book was then in the Broumov monastery from 1477 to 1593. Then in 1554 emperor Rudolf took it to his museum. After a 30 year with Paraguay, it was looted by Swedish troops in 1648 and stored in the Swedish library in Stockholm. The book was preserved there from 16 49 2007 and was brought back to Paraguay for exhibition on a one-year contract in 2007. In 2008, the Swedish authorities backed their book. The book is now preserved in the Swedish Royal museum. There are many superstitions going on about this book. It is said that evil forces have relied on those who have brought it to their rights. Either they have a brain disorder or they have been destroyed in a war, accident or twist. Imperia roadblock proved aquatic.

 What's in Codex Gigas:

It contains five major works in addition to the full Bible. The manuscript begins with the Bible and followed by the antiquities of the Jews and the Jewish war by the first century history and flavors Josephus. Joseph first contains the most popular Encyclopedia of Isadora in the middle ages. Isadora lived in Seville, Spain in the sixth century. Then there are the writings on the medical sciences and then the new testament of the Bible. This is followed by the latest Ham to work on the major works, the conical of Bohemia of the cosmos in Prague. And this is the first history of Bohemia. In addition to the manuscript there are also some short essays. The first is written on the penance of remorse and it is just before the image of heaven. The second is on the release of genes, and its position is just after the portrait of the devil . The last important work of the short essay is a calendar, which contains a list of saintly local Bohemians who were remembered at that time. There was something that was lost or removed from the manuscript. Perhaps they were the loss of Saint Benedict written in the 6th century, an essential guide to living a monistic life. There are some writings in the book from which rays are emitted. And the different colors of these scattered red, blue, green, gold. The capital letters scattered all over the page of the book are scattering such rays. Each of these pages looks the same because the style of writing is completely unchanged which is not an indicator of the length of writing, the will of the writer, or the mood. And it is this belief that makes the whole book written by one person in a very short time. At the end of the thirty years war with the rage of 1648, the victorious troops loaded the book and took it to the Swedish Royal library in Stockholm in 1648. Aura MI 7 1697 a terrible fire broke out in the library for the Swedish palace. Some pages of the book were burnt in the fire. Some words flying in the air. These pages are no longer available. It is currently housed in the Swedish national library in Stockholm.

 Why it's called Devil's Bible:

 Because this book has a picture of the devil. The image of the devil in this book is 19 inches long. The two hands and two toes of the image of the devil are completely bloody. Here is how to call the devil and how to do black magic. There are some black magic spells that can easily conquer the world. Example- exorcism, cannibalism.

 Conclusion:

The only  difference between truth and falsehood is that truth can never be hidden and lies can never be kept public. The same way the mysteries of the Devil's Bible will be revealed in future.


 নিউজটি পড়া হয়েছে ১৫০৮ বার  






 

ফিচার

ব্লাডি মেরি: আয়নার আড়ালের রহস্য!

‘হিপনোথেরাপি: সম্মোহনের মাধ্যমে চিকিৎসাপদ্ধতি’

স্মৃতিময় চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়-১

ইলুমিনাতি: রহস্যেঘেরা একটি গুপ্ত সংঘটন

বাংলাদেশ-সুইডেন প্রশাসনিক তুলনামূলক চিত্র

আত্মহত্যা কোনো প্রতিবাদ নয়, অপরাধ

পলাশি থেকে বত্রিশ নম্বর, বিশ্বাসঘাতকতার নির্মম ইতিহাস!

বিশ্বে জনসংখ্যা কমবে নাটকীয় হারে!

রক্তদান এবং নিরাপদ রক্ত সঞ্চালন হোক সর্বজনীন

বিশ্বাস আপনাকে সুস্থও করবে

ফিচার বিভাগের আরো খবর






সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি:
আবদুল্লাহ আল হারুন
প্রধান সম্পাদক:
আসিফ হাসান নবী

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মো. জিয়াউল হক
বিশেষ সংবাদদাতা:
র‌বিউল ইসলাম সো‌হেল

আমাদের মানচিত্র

ঠিকানা: দেওয়ান কমপ্লেক্স (৩য় তলা), ৬০/ই/১, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়:
কক্ষ নং ১৪/সি, নোয়াখালি টাওয়ার (১৪ তলা), ৫৫-বি, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০

ফোন: ০১৯১৪-৭৩৫৮৫৮, ০১৯১৪-৮৭৫৬৪০
ইমেইল: info@amadermanchitra.news, amadermanchitrabd@gmail.com

Location Map
Copyright © 2012-2024
All rights reserved

design & developed by
corporate work